সাইন্যাপস্‌ সংবাদ ১

প্রতিবেদন ★সাইন্যাপস্ পত্রিকা স্মারক সম্মাননা ২০১৯

প্রাপক: কবি অলোকরঞ্জন চক্রবর্তী।
প্রথম সাইন্যাপস্ পত্রিকা স্মারক বক্তৃতা ২০১৯
বক্তাঃ অধ্যাপক সিদ্ধার্থ সেন
বিষয়ঃ অলোকরঞ্জন চক্রবর্তীর কবিতা
৬ জুন ২০১৯।।।।।।।।বিকেল ৫ টা
চুঁচুড়া কিশোর প্রগতি গ্রন্থাগারের সভাকক্ষ


    শুরুতে সাইন্যাপস্ পত্রিকার সম্পাদক রাজীব কুমার ঘোষ সাইন্যাপস্ পত্রিকার সাম্প্রতিক সংখ্যা "প্রদ্যুম্ন মিত্র স্মরণ সংখ্যা" নিয়ে বক্তব্য রাখেন। তিনি বলেন কেন এই সম্মাননা আর স্মারক বক্তৃতার আয়োজন। মূল মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন স্মারক সম্মাননা প্রাপক কবি অলোকরঞ্জন চক্রবর্তী। তাঁর হাতে এই সম্মাননা তুলে দেবার জন্য উপস্থিত ছিলেন শ্রীরামপুরের কবি রামকিশোর ভট্টাচার্য। উপস্থিত ছিলেন স্মারক বক্তৃতার বক্তা অধ্যাপক সিদ্ধার্থ সেন।এদের তিন জনের হাতে তিনটি চারাগাছ তুলে বরণ করে নেয় শ্রীপর্ণা ঘোষ।
    

    পত্রিকার প্রকাশক ও সম্পাদক মৌসুমী ঘোষ চা ও মিষ্টির প্যাকেট দিয়ে বরণ করেন তাঁদের। কবি রামকিশোর ভট্টাচার্যের হাতে তুলে দেন উপহার। উপহার হিসাবে ছিল ত্রিপুরার অন্যতম লিটল ম্যাগাজিন "জলজ"-এর একটি সংখ্যা। কাফে টেবল থেকে সদ্য প্রকাশিত ত্রৈমাসিক পত্রিকা " যুগ"-এর প্রথম সংখ্যা, ডাঃ অক্ষয় আঢ্য সম্পাদিত বিভূতিভূষণ ধরের চুঁচুড়ার সঙ্গীত প্রসঙ্গ ও অন্যান্য গ্রন্থটি এবং সাইন্যাপস্ মিনি বুক - সৌরভ রায়ের কবিতার বই "রাস্তার পাশে থমকানো মাইলস্টোন"। সাইন্যাপস্ উত্তরীয়ের বদলে কাঁধের চিত্রিত ঝোলাব্যাগ দিয়েই সম্মান জানায়। শ্রী অলোকরঞ্জন চক্রবর্তীর কাঁধে চিত্রিত ঝোলাব্যাগ তুলে দেন মৌসুমী ঘোষ।
    সাইন্যাপস্ পত্রিকার পক্ষ থেকে প্রদত্ত মানপত্রটি পাঠ করেন তিনি। মানপত্রটি শ্রী চক্রবর্তীর হাতে তুলে দেন পত্রিকার পক্ষ থেকে প্রকাশিকা মৌসুমী ঘোষ, চুঁচুড়ার কবি দীপকরঞ্জন, পান্ডুয়ার কবি বোধিসত্ব মুখোপাধ্যায় এবং শেওড়াফুলির কবি অমর ঘোষ।




    এরপর প্রথম সাইন্যাপস্ স্মারক বক্তৃতা দেন সিদ্ধার্থ সেন। অলোকরঞ্জন চক্রবর্তীর কবিতাজগৎ নিয়ে তাঁর বক্তব্য শ্রোতারা মন্ত্রমুগ্ধের মতো শোনেন। বক্তৃতা শেষ হলে উচ্চ করতালির শব্দে সভাকক্ষটি মুখরিত হয়ে ওঠে। পত্রিকার পক্ষ থেকে স্মারক সিদ্ধার্থ সেনের হাতে তুলে দেন মৌসুমী ঘোষ এবং কবি শুভেন্দু বিকাশ অধিকারী। পত্রিকার পক্ষ থেকে উপহার দেওয়া হয় ক্র্যাকার পত্রিকার মধুমঙ্গল বিশ্বাস সম্মাননা সংখ্যা এবং অহর্নিশ পত্রিকার ২১ বর্ষ সংকলন ২৬ সংখ্যাটি।

    এরপর সাইন্যাপস্ স্মারক সম্মাননা ২০১৯ শ্রী অলোকরঞ্জন চক্রবর্তীর হাতে পত্রিকার পক্ষ থেকে তুলে দেন প্রকাশক মৌসুমী ঘোষ এবং কবি রামকিশোর ভট্টাচার্য। এই স্মারকটি নির্মাণ করেছেন অধ্যাপক অচিন্ত্য কুমার পাল।

    পত্রিকার পক্ষ থেকে উপহার তুলে দেন কবি প্রবীর রায় চৌধুরী। উপহারে ছিল - পরিচয় পত্রিকার ১৪২৪ সালের শারদীয় সংখ্যাটি, অহর্নিশ পত্রিকার ২১ বর্ষ সংকলন ২৬ সংখ্যাটি এবং কাফে টেবল থেকে প্রকাশিত যুগ পত্রিকার আবির্ভাব সংখ্যাটি।
এরপর চা-বিরতি দেওয়া হয় সাথে যথাকিঞ্চিৎ জলযোগ এবং মিনিট দশেকের হৈ হৈ আড্ডা।
     শ্রী অলোকরঞ্জন চক্রবর্তী তাঁর বক্তব্য রাখেন। তাঁর হৃদয়গ্রাহী বক্তব্য শ্রোতাদের স্তব্ধ করে দেয় কিছুক্ষণ। ব্যক্তি-সমাজ- রাজনীতির যে আবিল পরিস্থিতি তার মন্থন করেন তিনি। তিমির হননের কবি তিনি - অন্ধকারের স্বরূপ উদঘাটন করাই তাঁর ব্রত।
বক্তব্য রাখছেন কবি অলোকরঞ্জন চক্রবর্তী

এরপর একে একে সবাই অলোকরঞ্জন চক্রবর্তী সম্পর্কে বক্তব্য রাখেন।

বক্তব্য রাখেন -----
রামকিশোর ভট্টাচার্য, শ্যামলী সুর,
প্রবীর রায় চৌধুরী, শীতল চৌধুরী
বোধিসত্ত্ব মুখোপাধ্যায়, সাধন বসু
বিমল গঙ্গোপাধ্যায়, অরিন্দম গোস্বামী
অনির্বান দাস, ডাঃ অর্চনা ভট্টাচার্য্য প্রমুখ।


প্রতিবেদনে উল্লেখিত ব্যক্তিরা ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন -----------
গল্পকার সুব্রত বসু
কবি তারাপ্রসাদ সাঁতরা
গল্পকার ও কবি অর্ঘ্য দে
অদিতি সেন
ভাস্বতী দে
গল্পকার প্রণব ঘোষ
কবি চন্দ্রশেখর ঘোষ
জনপদপ্রয়াসের সম্পাদক ও কবি বিকাশ শীল
ভ্রমণ বার্তার কর্ণধার
ও গল্পকার গোবিন্দলাল বন্দ্যোপাধ্যায়
ইন্দো নেদারল্যান্ড সোসাইটির কর্ণধার গনেশ নন্দী
গল্পকার সিক্তা গোস্বামী
অলিভা দে দেব
প্রাবন্ধিক অনন্তদেব মুখোপাধ্যায়
অমিত ঘোষ
অধ্যাপক বিশ্বজিৎ পান্ডা
আলোচক ও গল্পকার মানস সরকার
গল্পকার শতদ্রু মজুমদার
পরম্পরা প্রকাশনার কর্ণধার গৌতম দাস
বাসুদেব দত্ত
কবি অরুণ কুমার সিংহ
অধ্যাপক ও প্রাবন্ধিক আশিস কুমার বসু

সাধন বসু বক্তব্য রাখছেন

...…................................
পত্রিকার প্রদর্শনী ডেক্সে ইন্দ্রনীল চৌধুরী
.......…............................
ফটোগ্রাফিতে
নীতা রায়
অসীম ভট্টাচার্য
নীলাব্জ ঘোষ
................................
স্থানীয় চ্যানেলে সংবাদ পরিবেশনে
শ্যামল কুমার সিংহ।
উপস্থিত সাংবাদিক : প্রদীপদা। দ্য টাইমস্
মাইকে ও ব্যবস্থাপনায় কিশোর প্রগতির সোমনাথদা।
.................................
সামিগ্রিক ব্যবস্থাপনাঃ মৌসুমী ঘোষ
.................................
বিভিন্ন কারণে যারা আসতে পারলেন না এবং তা জানিয়েছেন ----
তথাগত মৌলিক
সমীর মুখোপাধ্যায়
দীপক রায়
অতনু কুমার বসু
নব বন্দ্যোপাধ্যায়
................................
সবচেয়ে বেশি যাকে মিস করেছে সবাই
তথাগত মৌলিক
................................

পরিশেষে রইল সমগ্র অনুষ্ঠানটিকে ঘিরে একটি স্মৃতিচারণামূলক ভিডিও।
নিচের লিঙ্কে ক্লিক করলে দেখতে পাবেন সবাই।